SEBA ALL DISTRICT PRE-BOARD MCQ HSLC 2024

Get free pdf Notes
আসমের ভূগোল MCQ
Sst Assertion / Reason

NOTES

page no - 15


1. আসাম রাজ্যের চারিসীমা কত?



Ans: Page no. 62


2.অসমকে উত্তর পূর্ব ভারতের দুয়ার বলা হয় কেন ?

Ans: ভারতের সঙ্গে সমগ্র উত্তর পূর্ব অঞ্চলটি অসমের ভূখণ্ড দ্বারা উত্তর সংযুক্ত হয়েছে এবং এই অর্থে অসমকে উত্তর পূর্ব ভারতের দুয়ার বলা হয় ।


3. অসমের অবস্থান উল্লেখ করো।


Ans :- Page 62. br


4. অসমের আয়তন কত?


Ans: অসমের বর্গ কিলোমিটার। আয়তন 78,438 বর্গ কিলোমিটার ।



5. ২০১২ সালের তথ্য অনুসারে এনসসের জাসংখ্যা

Ans :
312.05 লাখ


6. আসমের সবচাইতে জনবহুল নগরী কী?



Ans: : গুয়াহাটি।



7) অসমের কয়েকটি জনবহুল শহরের নাম লিখ?



Ans : শিলচর, ডিব্রুগড়, ধুবরি এবং ডিফু ।


8) ২০১১ সালের লোকগননা অননুসারে প্রথম শ্রেণীর এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর মোট কতটি নগর আছে?



Ans: অসমের মোট 7 টি প্রথম শ্রেণীর নগর এবং 6 টি দ্বিতীয় শ্রেনীর নগর আছে ।


9). 9. 9. অসমের সবচাইতে জনবহুল নগর কী ? এর জনসংখ্যা কত ?



Ans.অসমের সবচাইতে যেন বহুল নগরী হলো গুয়াহাটি । এর জনসংখ্যা হল - 9,68,589 জন ।


10) অসমের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় জনবহুল নগরী কোনটি ?



Ans. অসময়ের দ্বিতীয় জনবহুল নগরী হল -শিলচর, তৃতীয় জনবহুল নগরী হল- ডিব্রুগড় ।


11) অসমে জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করো ?





Ans. Page no 65-66


12)অসমেযর জনসংখ্যা বিতরণের বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করো ?



Ans. Page no 68 .


13) 13. 2001 সালের তথ্য অনুসারে অসমের সর্বাধিক জনসংখ্যার জেলা কোনটি ?



Ans:- নাগাঁও।

14) 2011 সালে গণনা অনুযায়ী নাগাঁও জেলার জনসংখ্যা কত ছিল ?


Ans :- 2,823,768 জন ।



15) অসমের সর্বাধিক কম ঘন বসতি জেলা কোনটি ?

Ans:- অসমের সর্বাধিক কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা হল ডিমা হাসাও । এর জনসংখ্যা হল 1,88,079 জন ।


16)২০০১ সালের পরে গঠিত হওয়া অসমের জেলাগুলো কী ছিল ?



Ans :- চিরাং, কামরূপ (মেট্রো) ‌, বাকসা ও ওদালগুরি ।


17) 17. ২০১১ সালের তথ্য অনুসারে অসমের সর্বাধিক জনবসতিপূর্ণ জেলা কোনটি? এর ঘনত্ব কত ।



Ans :-কামরূপ (মেট্রো) জেলা এবং এর ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ২০১০ জন ।
18) অসমে উচ্চহারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি হওয়ার কারণ কয়টি ও কী কী ?



Ans :-
অসমের উচ্চহারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি হওয়ার কারণ মূলত দুটি । এগুলি হল -

(i) জনসংখ্যার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং

(ii) বাইরে থেকে রাজ্যে অধিক মাত্রায় ঘঠিত জনপব্রজন ।

19.অসমে জনসংখ্যা বৃদ্ধি হওয়ার কারণ গুলো বর্ণ আলোচনা কর ?




Ans:- Page no. 73-74




20. মঙ্গোলীয়া জনগোষ্ঠীর প্রধনে জনজাতি গুলোর নাম লিখ ?


Ans:- বরো , মিসিং, রাডা , তিওয়া , দেউরি, সোনোয়াল কছাড়ি, মেচ , কাছাড়ের বর্মন, কার্বি, ডিমাসা, গারো, কুকি, মাড়, হাজং রেংমা নাগা আর জেমি নাগা ।


21. অসমে বসবাসকারি কোচরাজ বংশীরা মূলত কোন জনগোষ্ঠীর লোক ?


| Ans:- মঙ্গোলিয়া জনগোষ্ঠীর লোক ।



22. জনসংখ্যার ভিত্তিতে অসমের তৃতীয় বৃহৎ জনজাতি কী ?


Ans:- কার্বি

23. জনসংখ্যার ভিত্তিতে অসমের দ্বিতীয় বৃহৎ জনজাতি কী ?


Ans:- মিসিং

24. অসমে আগমনকারী একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ জনগোষ্ঠীর নাম কি ‌?


Ans:- আহোম জনগোষ্ঠী ‌।

25. অসমের অনুসূচি ভুক্ত ( scheduled ) দুটি প্রধান ভাষা কি ?

Ans:-অসমিয়া এবং বাংলা


26. অসমের রাজ্যভাষা কি ‌?


Ans:- অসমিয়া


27. অসমের কয়েকটি প্রধান ভাষার নাম লিখ ?

Ans:- বরো, মিসিং, কার্বি,‌‌ রাভা , ডিমা হাসাও, তিওয়া, গারো ।
28. আহোমরা অসমে কত বছর রাজত্ব করে ?

Ans:- আহোমরা অসমে প্রায় ‌ছ'শ বছর রাজত্ব করে ।

29.বিশ্বসিংহের পুত্রের নাম কী ?

Ans:- নর নারায়ন সিংহ 30) পথ - পরিবহনের প্রধান সুবিধা গুলি কী কী?

Ans:- Page no -79



31.অসমের পথ পরিবহন ব্যবস্থা কত প্রকার ও কী কী ?

Ans :- Page no -79




32) 2015-16 বর্ষের তথ্যানুসারে অসমের মোট পথের দৈর্ঘ্য কত ?

Ans :- 48,725 কিঃমিঃ
33) রেল পরিবহন ব্যবস্থার সুবিধা গুলি কী কী ?


| Ans :- Page no -81

34) উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের মুখ্য কার্যালয় কোথায় অবস্থিত ?


Ans : মালিগাও



35) 2012-13 সাল অনুযায়ী অসমের মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য কত ছিল ‌?


Ans :- 2458. 93 কিঃমিঃ

36 . অসমের জল পরিবহন ব্যবস্থার উন্নতির জন্য প্রচেষ্টা চালানো দুটো সংস্থা কি ?


Ans :- (i) কেন্দ্রীয় আভ্যন্তরীণ জলপরিবহন নিগম এবং

(ii) আভ্যন্তরীণ জল পরিবহন সঞ্চালকালয় ।



37) অসমের জল পরিবহন ব্যবস্থার দুটো সংস্থার কাজ কি কি ?


Ans :- (i) জল পরিবহনের ক্ষেত্রে জল সম্পদের উপযুক্ত ব্যবহার করা ।

(ii) সস্তা জলপরীবহনের সাহায্যে যাত্রী দ্রব্য সামগ্রী আনা- নেওয়া করা ।

(iii) ব্যবসায়িক ভিত্তিতে অঞ্চলটির জলপথগুলি সঠিকভাবে ব্যবহার করা ইত্যাদি ।



38. অসমের আভ্যন্তরীণ জল পরিবহনের সুবিধাগুলি কী লিখ ?


Ans :- Page no 83 .

39)গুয়াহাটি বিমান বন্দরটির নাম কী?


Ans :-লোকপ্রিয় গোপীনাথ বরদলৈ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ।

40) অসমের পরিবহন ব্যবস্থার প্রধান অন্তরায় গুলি লিখ ?


Ans:-Page no 85
41. সম্পদ কী ? এটি কত প্রকার ও কী কী ?


Ans:- Page no 86

42. নবীকরণযোগ্য সম্পদ এবং অনবীকরণযোগ্য সম্পদ কী ? উদাহরণ দাও ।


| Ans:- Page no 86



43. কয়েকটি জৈব সম্পদ এবং কয়েকটি অজৈব সম্পদের উদাহরণ দাও ?


Ans:- Page no 86

44. মানব সৃষ্ট সম্পদ কী ? উদাহরণ দাও।


Ans:- Page no 86 - 87

45.মানব সম্পদ বলতে কি বুঝ ?


Ans:- সম্পদের উৎপাদক বা সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মানুষ ও এক প্রকার মূল্যবান সম্পদ যাকে বলা হয় মানব সম্পদ । মানব সম্পদ গড়ে তোলার জন্য মানুষের শিক্ষা, দিক্ষা, জ্ঞান - বৃদ্ধি, কলা -কৌশল

46 . অসমে কত প্রকারের মৃত্তিকা আছে ও কী কী ?

Ans:-অসমে চার প্রকারের মৃত্তিকা আছে এগুলি হলো-

(i) নদী সমভূমি পলিযুক্ত মৃত্তিকা ।

(ii) গিরিপদ মৃত্তিকা ।

(iii) পাহাড়িয়া মৃত্তিকা ।

(iv) কঙ্কর মৃত্তিকা ।



47 . অসমের প্রাকৃতিক অঞ্চলগুলোতে দেখতে পাওয়া বিভিন্ন প্রকারের অরণ্যের নাম লিখ ?


Ans:- অসমের প্রাকৃতিক অঞ্চলগুলিতে দেখা যায় ভিন্ন প্রকারের অরণ্য গুলো হলো

(i) ক্রান্তীয় চিরসবুজ অরণ্য ।

(ii) ক্রান্তীয় অর্ধ চিরসবুজ অরণ্য ।

(iii) নদী পার্শ্ববর্তী অনন্যা ।

(iv) ক্রান্তীয় আদ্র পর্নমোচী অরণ্য এবং

(v) ক্রান্তীয় শুষ্ক ‌পর্নমোচী অরণ্য



48 . অসমের অরণ্যে দেখতে পাওয়া উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদগুলির নাম লিখ ?

Ans:- নাহর, বনসোম , চাম, শিরীষ, চালতা , গামারি, অগুরু, পমা, শিমূল, খৈরা ইত্যাদি।
49 . অসমে মোট কতটি অভয়ারণ্য ও রাষ্ট্রীয় উদ্যান আছে।

Ans:- অসমে মোট দুটি রাষ্ট্রীয় উদ্যান এবং 20 টি অভয়ারণ্য আছে ।

50 . অসমের প্রধান খনিজ‌ সম্পদগুলি কী কী ?

Ans:- কয়লা, খনিজতেল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং চুনাপাথর 51) আসামকে তরল সোনার (Liquid gold ) রাজ্য কেন বলা হয় ‌?

Ans:- খনিজ সম্পদে অসম পরিপূর্ণ ঐশ্বর্যবতী তাই একে তরল সোনার‌ (Liquid gold ) বলা হয় ।



52 .অসমের কোথায় প্রথম তেলের সন্ধান পাওয়া যায় ?

Ans :- ডিগবয় ।




53) ভারতের সবচেয়ে পুরানো তৈলক্ষেত্র কোনটি ?

Ans :- ডিগবয় ।
54) অসমের কয়েকটি প্রধান তৈল ক্ষেত্রের নাম লিখ ?


| Ans :- অসমের কয়েকটি প্রধান তৈলক্ষেত্র হলো-

নাহরকটিয়া, মরান- হুগ্রিযান , রুদ্রসাগর , লাকোয়া, গেলেকি, বরহোলা , এবং আমগুড়ি ।



55) অসমের কোন কোন স্থানে প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া যায় ?


Ans : রুদ্রসাগর, মরান, লাকোয়া, এবং নাহরকটিয়া ।



56) ভারতের মোট উৎপাদনের কত শতাংশ প্রাকৃতিক গ্যাস অসমে উৎপাদিত হয় ?


Ans :- 25 শতাংশ ।

57 . অসমের কয়েকটি কয়লার সন্ধান পাওয়া স্থানের নাম লিখ ?


Ans :- অসমের কয়েকটি কয়লার সন্ধান পাওয়া স্থানের নাম হল তিনসুকিয়া জেলার মাকুম । ডিব্রুগড় এবং শিবসাগর জেলার অন্তর্গত ডিলি- জয়পুর অঞ্চল, তিনসুকিয়া জেলার চরাই পুং - তরাজাল অঞ্চল। ডিমা হাসাও জেলার এবং গরম পানি অঞ্চল ইত্যাদি ।

58)চুনাপতর কী কাজে ব্যবহার করা হয় ।


Ans :- চুনাপাথর সিমেন্ট প্রস্তুত করতে এবং লোহা আর চুম্বক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় ।

59. অসমের কয়েকটি চুনাপাথর পাওয়া যায় এমন স্থানের নাম লিখ ?


Ans :- অসমের কয়েকটি চুনাপাথর পাওয়া স্থান হলো কার্বি আংলং জিলার কলিয়াজান- মানজা অঞ্চল, দিলাই পর্বত, শিলভেটা অঞ্চল এবং বোকাজানের পূর্বাঞ্চলে এবং ডিমা হাসাও জেলার পানিমুর ইত্যাদি ।

60)অসমে প্রাপ্ত অন্যান্য খনিজ সম্পদগুলোর নাম লেখ ?


Ans :- অসমে প্রাপ্ত অন্যান্য খনিজ সম্পদ গুলো হলো - লোহার আকর, কেলপ্সাত, কোয়াট ও এবং খনিজ মৃত্তিকা ( Clay mineral ) ।

61) অসমে মানব সম্পদ গড়ে তোলার জন্য দুটি উপায় লিখ ?


Ans:- অসমে মানব সম্পদ ‌‌ গড়ে তোলার জন্য দুটি উপায় হলো ঃ
(i) বৃহৎ যুবশক্তিকে সঠিকভাবে পরিচালিত করে শিক্ষা দীক্ষা বুদ্ধি বৃত্তি কারিগরি দক্ষতা ইত্যাদির ক্ষেত্রে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে এবং

(ii) সমাজের দুর্বল শ্রেণীর লোকসকল বিশেষ করে দরিদ্র জনসাধারণ দৈহিক ভাবে অক্ষম লোকসকল এবং মহিলাদের জন্য কার্যব্যস্ততা গ্রহন করতে হবে ।

(62 Number questions starts from here )
62) প্রাকৃতিক সম্পদের অত্যাধিক ব্যবহারের ফলে কি কি সমস্যা সৃষ্টি হয় লিখ ?


Ans:-প্রাকৃতিক সম্পদের অত্যাধিক ব্যবহারের ফলে সৃষ্টি হওয়া সমস্যা গুলো হলো ঃ

(i) সম্পদ প্রদূষিত এবং নষ্ট হয় ।

(ii) সম্পদের অভাব দেখা দেয় এবং

(iii) গুরুতর পারিপার্শিক এবং অর্থ সামাজিক সমস্যার উদ্ভব হয় ।

63. ভূমির অত্যাধিক এবং অনুচিত ব্যবহারের ফলে কী কী সমস্যার সৃষ্টি হয় ?


Ans:- ভূমি ক্ষয়‌
ভূমির উর্বরতা এবং
মৃত্তিকা প্রদূষন ।


64. অসমের কৃষি জল পায়বীয় অঞ্চলগুলোর নাম লিখ ?


| Ans:- অসমের কৃষি জল পায়বীয় অঞ্চলগুলো হলো :

(i) নিম্ন ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা অঞ্চল ।

(ii) উত্তর পারের সমভূমি অঞ্চল

(iii) মধ্য ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা অঞ্চল ।

(iv) উজান ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা অঞ্চল ।

(v) বরাক উপত্যকা অঞ্চল এবং

(vi) পার্বত্য অঞ্চল ।



65. আসামে মোট কত প্রকারের ধানের চাষ করা হয় ও কী কী ?


Ans:- আসামে মোট তিন প্রকারের ধান চাষ করা হয়

(i) আউস ধান

(ii) শালি ধান

(iii) বরো ধান



66.অসমের প্রধান খাদ্য শস্যগুলির নাম লিখ ?


Ans:- অসমের প্রধান খাদ্য শস্যগুলি হলো

ধান, গম , মকাই নানা বিধ ডাল জাতীয় শস্য যেমন মাসকলাই , মুগ, মুসুর , মটর, অড়হর ছোলা ইত্যাদি ।



67. জুম চাষের জন্য কী কী পারিপার্শিক সমস্যার সৃষ্টি হয় ?


Ans:- জুম চাষের জন্য বন ধ্বংস ভূমিক্ষয় মাটির উর্বরতা হ্রাস আদি সমস্যার সৃষ্টি হয় ।

68. অসমের শিল্প উন্নয়নের স্বার্থে গঠিত দুটি সংস্থার নাম ‌ লিখ ?

Ans:- অসমের শিল্প উন্নয়নের স্বার্থে গঠিত দুটি সংস্থার নাম ‌হলো ঃ

i) অসম সরকারের শিল্প ও বাণিজ্য বিভাগ এবং

ii) অসম শিল্পীয় বিকাশ নিগম ।




69 . কখন এবং কোন নীতির সাহায্যে অসম সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলে শিল্পীয় বিকাশের কথা ঘোষণা করা হয় ?


Ans:- 2007 সালে উত্তর পূর্ব শিল্পীয় বিনিয়োগ বৃদ্ধি নীতি ।



70. অসমের শিল্পীয় উন্নয়নের জন্য কখন এবং কোন নীতির প্রয়োগে করা হয় ?

Ans:- অসমের শিল্পীয় উন্নয়নের জন্য 2014 সালে অসম শিল্পীয় এবং বিনিয়োগ নীতি প্রয়োগ করা হয় ।
71 .অসমের শিল্প এবং বিনিয়োগ নীতির প্রধান লক্ষ্য গুলি কী কী ?

Ans:- Page no 98-99

72 . অসামের শিল্প কারখানা গুলিকে কয়টি ও কী কী ভাগে ভাগ করা হয়েছে ?

Ans:- Page no 99 73) বর্তমানে অসমের প্রধান কৃষি ভিত্তিক‌ স্হান গুলি কি কি ?

Ans:- বর্তমানে অসমের প্রধান কৃষি ভিত্তিক শিল্প গুলো হলো:
বন শিল্প, চা শিল্প, রেশম শিল্প , রাবার শিল্প , খাদ্য প্রস্তুত করণ শিল্প এবং কাগজ শিল্প ।




74.অসমের দুটি খাদ্য প্রস্তুত করন শিল্পের নাম লিখ ?

Ans :- অসমের দুটি খাদ্য প্রস্তুতকরণ শিল্পের নাম হলো
(i) ছয়গাও ও।
(ii) নাথ কুছি




75) অসমে পরম্পরাগত ভাবে কত প্রকারের রেশম উৎপাদন করা হয় ও কী কী ?

Ans :- অসমে পরম্পরাগত ভাবে তিন প্রকারের রেশম উৎপাদন করা হয় এগুলি হলো :
(i) এড়ি
(ii) মুগা‌ ও
(iii) নুনি পাট


76) এরি সুতা উৎপাদনে ভারতের অন্যতম রাজ্য কী ?


| Ans :- অসম


77) ভারতের মোট‌ এরি উৎপাদনের প্রায় কত শতাংশ অসমে উৎপাদিত হয় ?


Ans : 65 শতাংশ



78) কোন সুতাকে 'সোনালী সুতা' নামে জানা যায় ?


Ans :- মুগা সুতা

79 . কোন সুতা উৎপাদনের জন্য অসম পৃথিবী বিখ্যাত ?


Ans :- মুগা সুতা

80)ভারতের মোট মুগা সুতা উৎপাদনের কত শতাংশ অসম উৎপাদন করে ?


Ans :- 97 শতাংশ

81.অসমের বৃহওত কৃষি ভিত্তিক শিল্প কী ?


Ans :- চা- শিল্প ।

82)ভারতের সবচেয়ে পুরোনো তৈলক্ষেত্র কী ?


Ans :- ডিগবয়

83) বর্তমান অসমের চারটি তৈল শোধনাগার কী কী ?


Ans:- ডিগবয়, গুয়াহাটি , বঙ্গাইগাঁও , নুমালিগড়
84)অসমের প্রায় কত শতাংশ লোক কৃষি জীবি ?


Ans :- 75 শতাংশ

85.অসমের কৃষি খন্ডের সমস্যাগুলো কী কী ?

Ans :- Page no 103 - 104.

54)ভারতের সবচেয়ে পুরোনো তৈলক্ষেত্র কী ?


Ans :- ডিগবয়

61) অসমে মানব সম্পদ গড়ে তোলার জন্য দুটি উপায় লিখ ?


Ans:- অসমে মানব সম্পদ ‌‌ গড়ে তোলার জন্য দুটি উপায় হলো ঃ
(i) বৃহৎ যুবশক্তিকে সঠিকভাবে পরিচালিত করে শিক্ষা দীক্ষা বুদ্ধি বৃত্তি কারিগরি দক্ষতা ইত্যাদির ক্ষেত্রে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে এবং

(ii) সমাজের দুর্বল শ্রেণীর লোকসকল বিশেষ করে দরিদ্র জনসাধারণ দৈহিক ভাবে অক্ষম লোকসকল এবং মহিলাদের জন্য কার্যব্যস্ততা গ্রহন করতে হবে ।