43. কয়েকটি জৈব সম্পদ এবং কয়েকটি অজৈব সম্পদের উদাহরণ দাও ?
Ans:- Page no 86
44. মানব সৃষ্ট সম্পদ কী ? উদাহরণ দাও।
Ans:-
Page no 86 - 87
45.মানব সম্পদ বলতে কি বুঝ ?
Ans:-
সম্পদের উৎপাদক বা সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মানুষ ও এক প্রকার মূল্যবান সম্পদ যাকে বলা হয় মানব সম্পদ । মানব সম্পদ গড়ে তোলার জন্য মানুষের শিক্ষা, দিক্ষা, জ্ঞান - বৃদ্ধি, কলা -কৌশল
46 . অসমে কত প্রকারের মৃত্তিকা আছে ও কী কী ?
Ans:-অসমে চার প্রকারের মৃত্তিকা আছে এগুলি হলো-
(i) নদী সমভূমি পলিযুক্ত মৃত্তিকা ।
(ii) গিরিপদ মৃত্তিকা ।
(iii) পাহাড়িয়া মৃত্তিকা ।
(iv) কঙ্কর মৃত্তিকা ।
47 . অসমের প্রাকৃতিক অঞ্চলগুলোতে দেখতে পাওয়া বিভিন্ন প্রকারের অরণ্যের নাম লিখ ?
Ans:-
অসমের প্রাকৃতিক অঞ্চলগুলিতে দেখা যায় ভিন্ন প্রকারের অরণ্য গুলো হলো
(i) ক্রান্তীয় চিরসবুজ অরণ্য ।
(ii) ক্রান্তীয় অর্ধ চিরসবুজ অরণ্য ।
(iii) নদী পার্শ্ববর্তী অনন্যা ।
(iv) ক্রান্তীয় আদ্র পর্নমোচী অরণ্য এবং
(v) ক্রান্তীয় শুষ্ক পর্নমোচী অরণ্য
48 . অসমের অরণ্যে দেখতে পাওয়া উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদগুলির নাম লিখ ?
55) অসমের কোন কোন স্থানে প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া যায় ?
Ans : রুদ্রসাগর, মরান, লাকোয়া, এবং নাহরকটিয়া ।
56) ভারতের মোট উৎপাদনের কত শতাংশ প্রাকৃতিক গ্যাস অসমে উৎপাদিত হয় ?
Ans :-
25 শতাংশ ।
57 . অসমের কয়েকটি কয়লার সন্ধান পাওয়া স্থানের নাম লিখ ?
Ans :-
অসমের কয়েকটি কয়লার সন্ধান পাওয়া স্থানের নাম হল তিনসুকিয়া জেলার মাকুম । ডিব্রুগড় এবং শিবসাগর জেলার অন্তর্গত ডিলি- জয়পুর অঞ্চল, তিনসুকিয়া জেলার চরাই পুং - তরাজাল অঞ্চল।
ডিমা হাসাও জেলার এবং গরম পানি অঞ্চল ইত্যাদি ।
58)চুনাপতর কী কাজে ব্যবহার করা হয় ।
Ans :- চুনাপাথর সিমেন্ট প্রস্তুত করতে এবং লোহা আর চুম্বক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় ।
59. অসমের কয়েকটি চুনাপাথর পাওয়া যায় এমন স্থানের নাম লিখ ?
Ans :-
অসমের কয়েকটি চুনাপাথর পাওয়া স্থান হলো কার্বি আংলং জিলার কলিয়াজান- মানজা অঞ্চল, দিলাই পর্বত, শিলভেটা অঞ্চল এবং বোকাজানের পূর্বাঞ্চলে এবং ডিমা হাসাও জেলার পানিমুর ইত্যাদি ।
60)অসমে প্রাপ্ত অন্যান্য খনিজ সম্পদগুলোর নাম লেখ ?
Ans :- অসমে প্রাপ্ত অন্যান্য খনিজ সম্পদ গুলো হলো - লোহার আকর, কেলপ্সাত, কোয়াট ও এবং খনিজ মৃত্তিকা ( Clay mineral ) ।
61) অসমে মানব সম্পদ গড়ে তোলার জন্য দুটি উপায় লিখ ?
Ans:-
অসমে মানব সম্পদ গড়ে তোলার জন্য দুটি উপায় হলো ঃ
(i) বৃহৎ যুবশক্তিকে সঠিকভাবে পরিচালিত করে শিক্ষা দীক্ষা বুদ্ধি বৃত্তি কারিগরি দক্ষতা ইত্যাদির ক্ষেত্রে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে এবং
(ii) সমাজের দুর্বল শ্রেণীর লোকসকল বিশেষ করে দরিদ্র জনসাধারণ দৈহিক ভাবে অক্ষম লোকসকল এবং মহিলাদের জন্য কার্যব্যস্ততা গ্রহন করতে হবে ।