2) স্বাভাবিক দৃষ্টি সমূহ ব্যক্তির ন্যূনতম দূরত্ব কত ?
উত্তর: 25 C.M |
3) ন্যূনতম দৃষ্টি দূরত্ব কি ?
উত্তর: কোন বস্তুকে সুস্পষ্ট ভাবে দেখার সবচেয়ে কম দূরত্বকে নূন্যতম দৃষ্টি বলে |
4) চোখের নিকট বিন্দুর দূরত্ব কত ?
উত্তর: 25 C.M |
5) দূরত্ব বিন্দু কি ?
উত্তর: দূরবর্তী যে বিন্দু পর্যন্ত কোন বস্তুকে স্পষ্ট ভাবে দেখা যায় তাকে দূরবিন্দু বলে |
6) ক্যাটারাক্ট কি ?
উত্তর: কখনো কখনো বৃদ্ধ বয়সে চোখের স্ফটিকাকার লেন্স সাদাটে এবং ঘোলাটে হয়ে যায় | এই অবস্থাকে ক্যাটারাক্ট বলে |
7) শূন্যস্থান পূর্ণ : চোখ একটি মূল্যবান _____:
উত্তর: ইন্দ্রিয়
8) শূন্যস্থান পূর্ণ : চক্ষু গোলকের ব্যাস প্রায় : |
উত্তর: 2.3 c.m.
9) শূন্যস্থান পূর্ণ : কর্নিয়ার ঠিক পেছনে ____________|
>
উত্তর: আইরিসের অবস্থান |
10) আইরিস এর কাজ কি ?
>
উত্তর: আইরিস এর কাজ হল চোখের মনির আকার নিয়ন্ত্রণ করা ।
11) চোখের বিভিন্ন অংশের নাম লেখ |
>
উত্তর: চোখের বিভিন্ন অংশের নাম হলো : আইরিস, করনিয়া ,চক্ষুমনি, রেটিনা, সিলিয়ারি পেশী ইত্যাদি |
12) দৃষ্টিদোষ কত প্রকার ও কি কি ?
>
উত্তর: দৃষ্টিদোষ তিন প্রকার :
(I) মায়পিয়া বা নিকট দৃষ্টি কোষ |
(II) হাইপারমেট্রোপিয়া বা দৃষ্টি দোষ |
(III) প্রেস ভায়োবিয়া বা জরাজনিত দূরদৃষ্টি |
13) মহাকাশচারীদের নিকট আকাশ নীলের পরিবর্তে অন্ধকার দেখার কারণ কি ?
>
উত্তর: সূর্য রশ্মি থেকে বিশিপ্ত নীল আলোক আমাদের চোখে প্রবেশ করে | বায়ুমণ্ডল না থাকলে সূর্যালোকের এই বিক্ষেপণ ফলে আকাশ অন্ধকারচ্ছন্ন থাকতো | তাই মহাকাশচারীরা আকাশে অন্ধকার দেখে কারণ ওই উচ্চতায় বায়ুমণ্ডল নেই ফলে সূর্য রশ্মির বিক্ষেপণ হয় না |
14) হাইপারমেট্রোপিয়া দৃষ্টি দোষের প্রতিকার কিভাবে করা যায় ?
উত্তর: উপযুক্ত ক্ষমতা যুক্ত উত্তল বা ও অভিলাস লেন্স ব্যবহার করে হাইপারমেট্রোপিয়া দৃষ্টি দোষের প্রতিকার করা যায় । উত্তল বা অভিসারী লেন্স অতিরিক্ত ফোকাস ক্ষমতার দ্বারা প্রতিবিম্ব কে রেটিনায় আপতিত করে |
15)প্রেসবায়োপিয়া বা জরাজনিত দূরদৃষ্টি দোষ কি ?
উত্তর: বয়স বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখের উপযোজন ক্ষমতা কমতে থাকে এই দৃষ্টি দোষ কে প্রেসবায়োপিয়া বা জড়াজনিত দূরদৃষ্টি দোষ বলে |
16 ) প্রেসবায়োপিয়া বা জরাজনিত দূরদৃষ্টি রোগে ভোগা ব্যক্তিদের কি প্রকারের লেন্স ব্যবহার করা উচিত ?
উত্তর: দ্বি-ফোকাস যুক্ত লেন্স ব্যবহার করা উচিত ।
17) প্রেসবায়োপিয়া বা জরাজনিত দূরদৃষ্টি রোগ প্রতিসারণের উপায় কি ?
উত্তর: কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করে বা অস্র-প্রচারের দ্বারা প্রতিসারণ ত্রুটি দূর করা যায়
18) উন্নয়নশীল পৃথিবীর প্রায় কতজন মানুষ অন্ধ ?
উত্তর : 35 মিলিয়ন
19 ) চোখের নিকট বিন্দুর দূরত্ব কত ?
উত্তর: 25 C.M |
20) কোন কোন রোগে আক্রান্ত চোখ দান করতে পারে না ?
উত্তর: এইডস্ এ আক্রান্ত অথবা মৃত ব্যক্তি , হেপাটাইটিস B অথবা C , র্যাবিস , একিউট লিউকোমিয়া , টিটেনাস , কলেরা , মেনিনজাইটিস অথবা এনকেফেলাইটিস আক্রান্ত ব্যক্তি |
21) বিচ্যুতি কোণ কি ?
Ans :- প্রিজমের বিশেষ গঠনের জন্য আপতিত রশ্মির দিক এবং নির্গত রশ্মির দিকের মধ্যে একটি কোন উৎপন্ন হয়। এই কোণকে বিচ্যুতি কোণ বলে
22) প্রিজম থেকে বিচ্ছুরণ হওয়া রং কয় প্রকার ও কি কি ?
Ans :- প্রিজম থেকে বিচ্ছুরণ হওয়া রং হলো সাত প্রকার । এগুলি হল - বেগুনি , গাঢ় নীল , সবুজ, হলুদ , কমলা এবং লাল ।
23) বর্ণালী কি ?
উত্তর: প্রিজম থেকে নির্গত হওয়া সাতটি রংয়ের সমষ্টিকে বর্ণালী বলে ।
24) আলোকের বিচ্ছুরণ কি ?
>
Ans :- আলোকের সাতটি রঙ্গিন বিভাজিত হওয়াকে আলোকের বিচ্ছুরণ বলে ।
25 ) প্রিজম থেকে বেঁকে যাওয়ার ফলে কোন আলো সবচেয়ে কম এবং কোন আলো সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বেঁকে যায় ?
>
উত্তর: লাল আলো সবচেয়ে কম এবং বেগুনি রঙের আলো সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বেঁকে যায় ।
26) কোন বৈজ্ঞানিক সর্বপ্রথম সূর্যালোকের বর্ণালী দেখতে সক্ষম হন ?
>
উত্তর: Ans :- স্যার আইজ্যাক নিউটন ।
27) কোন পর্যবেক্ষণ থেকে নিউটন এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে সূর্যালোক সাতটি রঙের সমষ্টি ?
>
Ans:- কাঁচের প্রিজম ব্যবহার করে আইজ্যাক নিউটন বর্ণালী দেখতে সক্ষম হন । অনুরূপভাবে অন্য একটি প্রিজম ব্যবহার করে নিউটন বর্ণালীর রং গুলোকে আরো অধিক বিভাজনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন । এরপর তিনি প্রথম প্রিজমের নিকটে উল্টোভাবে অন্য একটি প্রিজম স্থাপন করেন। প্রথম প্রিজম দ্বারা গঠিত বর্ণালী সাতটি রংয়ের আলোক দ্বিতীয় প্রিজমের মধ্যে দিয়ে নির্গত হয় । তিনি লক্ষ্য করলেন যে সাত রং এর আলোক পুনরায় মিলে সাদা আলোক রশ্মিতে পরিণত হয় । এই পর্যবেক্ষণ থেকে নিউটন এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে সূর্যালোক সাতটি রঙের সমষ্টি
--> -->